কত টাকা থাকলে যাকাত দিতে হয় - যাকাত কত প্রকার ও কি কি

 

আপনি কি যাকাত সম্পর্কে জানতে চান, যাকাত কি এবং কেন যাকাত দিতে হয় যাকাত দেওয়ার কোন কোন দিক রয়েছে। যাকাত দিলে সম্পদ বাড়ে নাকি কমে, সম্পদের কত পরিমাণে যাকাত দিতে হয়। যাকাত কখন দিতে হয় যাকাত দেওয়ার শর্ত কয়টি ? সমস্ত বিষয় সম্পর্কে আজ বিস্তারিত আলোচনা করব চলুন জেনে নেওয়া যাক যাকাত কি যাকাত কত প্রকার ও কি কি।

যাকাত কি - যাকাত কত প্রকার ও কি কি

যাকাত সম্পর্কে জানতে হলে আমাদেরকে আগে জানতে হবে যাকাত কি যাকাত কাদের উপরে ফরজ। যাকাত আদায় করলে সমাজের দুর্বল লোকেরা ও আর্থিকভাবে সচল হয়ে ওঠে। যাকাত মূলত ধনী ও গরীবের মাঝে সেতু বন্ধন তৈরি করে। হযরত মুহাম্মদ (স.) যাকাতকে ইসলামের সেতু বন্ধন হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ  যাকাত কি - যাকাত কত প্রকার ও কি কি

যাকাতের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

যাকাত শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো পবিত্রতা, পরিশুদ্ধতা, এবং সম্পদ বৃদ্ধি পাওয়া। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলে প্রতিবছর তার সম্পদের শতকরা 2.50 হারে নির্দিষ্ট খ্যাত খেতে ব্যয় করাকেই যাকাত বলে। যাকাতের গুরুত্ব ও তাৎপর্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আমাদের হযরত মুহাম্মদ (স.) জীবনী থেকে পাওয়া যায়। হযরত মুহাম্মদ(স.) যাকাতকে ইসলামের সেতু বন্ধন হিসেবে উল্লেখ করেছেন

ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে যাকাত গরিবের প্রতি ধনীর দয়া নয় এবং এটি গরিবের অধিকার। আল্লাহ তা'য়ালা যাকাত আদায় করাকে আবশ্যক করেছেন। আল্লাহ তা'আলা বলেন তোমরা সালাত কায়েম কর ও যাকাত আদায় কর। আল্লাহ তা’আলা সালাতের সাথে যাকাতের কথাও বলেছেন। যাকাত হলো ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভের তৃতীয়। এইসব কারণেই মহান আল্লাহ মুসলমানদের ওপর যাকাত ফরজ করেছেন। যাকাতের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম কারণ যাকাত সমাজ থেকে অস্থিতিশীলতা ও বিশৃঙ্খলা দূর করে পারস্পারিক সৌহার্দ স্থাপন করে।

আল্লাহতালা বলেনঃ আপনি তাদের ধন-সম্পদ থেকে সদাকা (যাকাত) গ্রহণ করুন। এর মাধ্যমে আপনি তাদের পবিত্র এবং পরিশোধিত করবেন (সূরা আত-তাওবা, আয়াত ১০৩) অতএব নৈতিকভাবে পরিশুদ্ধ হওয়ার জন্য আমরা যাকাত আদায় করব।

যাকাত ফরজ হওয়ার শর্ত কয়টি

দৈহিক ইবাদতের জন্য যেমন নামাজ গুরুত্বপূর্ণ,  ঠিক তেমনি আর্থিক এবাদত এর জন্য যাকাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামের মূল স্তম্ভের পাঁচটি বিষয়ের একটি হল যাকাত যার স্থান তৃতীয়। জাকাত মানুষের মনে খোদাভীতি সৃষ্টি করে অপচয় রোধ করতে শেখায়। ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবু বকর (রা.) যাকাত অস্বীকারকারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। সালাত ও শাওম শারীরিক ইবাদত। আর যাকাত হলো আর্থিক ইবাদত। সুতরাং যাকাত আদায় করা একজন মুসলিমের ঈমানী দায়িত্ব। যাকাত ফরজ হওয়ার শর্ত কয়টি তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

যাকাত ফরজ হওয়ার কয়েকটি শর্ত রয়েছে যা জানা খুবই প্রয়োজনীয়, চলুন জেনে নেওয়া যাক যাকাত ফরজ হওয়ার শর্ত কয়টি,

১. এসব পরিমাণ সম্পদের মালিক হওয়া, অর্থাৎ

২. মুসলমান হওয়া

৩. বালিক হওয়া বা প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া। এক্ষেত্রে নাবালকের ওপর যাকাত ফরজ নয়

৪. ঋণ মুক্ত হওয়া

৫. হারাম সম্পদের কোন যাকাত হয় না

৬. যাকাত দেওয়ার জন্য সম্পদের পূর্ণ মালিকানা থাকতে হবে

৭. বিবেক ও বুদ্ধিমান হতে হবে, এক্ষেত্রে যে সর্বদা পাগল থাকে এবং তার নিসাব পরিমাণ সম্পদ রয়েছে কিন্তু তার জন্য যাকাত ফরজ নয়

৮. দাস-দাসীর ওপর যাকাত ফরজ নয়

৯. স্বাধীন ব্যক্তি হওয়া

তাহলে এ থেকে বোঝা যায় যে যাকাত ফরজ হওয়ার শর্ত কয়টি এবং এর গুরুত্ব কেমন।

যাকাতের খাত কয়টি

মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে যাকাতের আটটি খাত সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, নিশ্চয়ই যাকাত হল

১. ফকির

২. মিসকিন

৩. যাকাত আদায়কারী ও যাকাত হেফাজতকারী

৪. দাসমুক্তির কাজে

৫. ঋণগ্রস্থর জন্য

৬. ইসলামের পথে কোন অমুসলিমকে আকৃষ্ট করার জন্য

৭. আল্লাহর পথে দ্বীন কাজে

৮. মুসাফিরের জন্য

কোন কোন সম্পদের উপর যাকাত ফরজ

ইসলামী অর্থ ব্যবস্থার উৎসাহ গুলোর মধ্যে যাকাত হল অন্যতম। এর ওপর ইসলামী রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ভিত্তি ও জনকল্যাণমুখী প্রকল্পসমূহের সাফল্য নির্ভরশীল। এতে সম্পদের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং পবিত্র হয়। যাকাতের মাধ্যমে রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ভিত মজবুত হয়। যাকাত অস্বীকার করা আল্লাহ ও তার রাসূলকে অস্বীকার করার শামিল। ইসলামের আইনে যাকাত দানের উপযুক্ত ব্যক্তিকে অবশ্যই যাকাত দিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে আপনার উইন্ডোজ ১১ Product Key খুঁজে পাবেন

চলুন এখন আমরা জানবো কোন কোন সম্পদের ওপর যাকাত ফরজ, যাকাত কি এবং কোন কোন সম্পদের ওপর যাকাত দেওয়া ফরজ তার সকল বিস্তারিত আলোচনা করব।

১. স্বর্ণ-রূপার যাকাতঃ যদি কারো নিকট 85 গ্রাম বা ৭.৫০ ভরি স্বর্ণ অথবা ৫৮৫ গ্রাম রুপা থাকে তাহলে তার ওপর যাকাত ফরজ।

২. নগদ অর্থের যাকাতঃ নগদ অর্থ, টাকা-পয়সা ব্যাংকে জমা, পোস্টাল সেভিংস, বৈদেশিক মুদ্রা, কোম্পানির শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ড, ঋণপত্র বা ডিবেঞ্চার, ব্রন্ড, জমাকিত মালামাল, বীমা পলিসি, পেনশনের টাকা হাতে পেলে সেটিও যাকাত হিসাবে ধরা হবে।

৩. বৈদেশিক মুদ্রার ওপর যাকাতঃ যাকাত প্রদানের সময় উপস্থিত হলে মালিকানাধীন সকল বৈদেশিক মুদ্রার নগদ,, ব্যাংকে জমা, টিসি, বন্ড সিকিউরিটি ইত্যাদি যাকাত প্রদানকারী ব্যক্তির বসবাসের দেশের মুদ্রাবাজারের বিনিময় হারে মূল্য নির্ধারণ করে অন্যান্য যাকাতযোগ্য সম্পদের সাথে যোগ করে প্রদান করতে হবে।

৪. মোহরানার অর্থের ওপর যাকাতঃ মোহরানা ইসলাম নারীদের জন্য এক অন্যান্য অধিকার নিশ্চিত করেছেন। কনে বরের সাথে তার বিবাহ বন্ধনে স্বীকৃতির সম্মানী স্বরূপ বরের কাছ থেকে মোহরানা পেয়ে থাকে। মোহরানার অর্থ নিছাপ মাত্রার হলে সম্পদের সাথে যোগ হয়ে যাকাত প্রদান করতে হবে।

৫. বাণিজ্যিক সম্পদের যাকাতঃ ব্যবসার নিয়তে পূণঃবিক্রয়ের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ মুনাফা অর্জনের জন্য ক্রয়কৃত, আমদানি-রপ্তানি পণ্য, ট্রানজিট বা পরিবহন পণ্য, বিক্রয় প্রতিনিধির কাছে রাখা পণ্যদ্রব্য ও মজুদ মালামালকে ব্যবসার পণ্য বলে। ব্যবসার পণ্যের ওপর সর্বসম্মত ভাবে যাকাত ফরজ।

৬. স্থায়ী সম্পত্তির যাকাতঃ সম্পত্তি বলতে বুঝায় জমি, দালান কোঠা, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি, যানবাহন, ইত্যাদি এ সকল বিষয়ের ওপর যাকাত প্রদান করা উচিত।

৭. ঋণদাতার ওপর যাকাতঃ আদায়যোগ্য ঋণ আদায় হওয়ার পর অন্যান্য যাকাতযোগ্য সম্পদের সাথে যোগ করে যাকাত প্রদান করতে হবে।

৮. পশুর যাকাতঃ উটের সর্বনিম্ন নিসাব পাঁচটি, গরু-মহিষের ৩০ টি এবং ছাগল-ভেড়ার জন্য ৪০টি। তবে এ ধরনের পশু বছরের অর্ধেকেরই বেশি সময় মুক্তভাবে চারণভূমিতে খাদ্য গ্রহণ করলেই এইসব পশুর ওপর সংখ্যা ভিত্তিক ধার্য হবে।

৯. শস্য ও ফলের যাকাতঃ জমি থেকে উৎপন্ন সকল প্রকার শস্য,, শাকসবজি, তরি-তরকারি, ও ফলের ওপর যাকাত ফরজ। ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বিনিয়োগ করা হলে বনজ বৃক্ষ, ঘাস, ঔষধি বৃক্ষ, চা বাগান, তুলা, ফুল, অর্কিড, ইত্যাদি যাকাতের আওতাভুক্ত হবে। এ থেকে বোঝা যায় যে যাকাত কি এবং এর গুরুত্ব।

কত টাকা থাকলে যাকাত দিতে হয়

যাকাত ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভের মধ্যে তৃতীয়। যাকাত কি তার সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন তোমরা সালাত কায়েম করো ও যাকাত আদায় কর। এ থেকে বোঝা যায় যে যাকাতের গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ যাকাত প্রদানের মাধ্যমে সম্পদের পবিত্র হয় ও বৃদ্ধি পায়। না দিলে সে আর পরিপূর্ণ মুসলমান থাকতে পারে না। যারা যাকাত অস্বীকার করে তারা যেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালামকে অস্বীকার করে।

মহান আল্লাহতালা বলেন আর যারা স্বর্ণ ও রুপা সম্পদ জমা করে রাখে এবং তা আল্লাহর পথে খরচ করে না তাদেরকে কঠিন শাস্তির সংবাদ দিন। (সূরা আত্-তাওবা, আয়াত ৩৪)

কত টাকা থাকলে যাকাত দিতে হয় তার বিস্তারিত জানবো, যদি কারো রুপা ৫৯৫ গ্রাম (৫২.৫০ ভরি)  স্বর্ণ ৮৫ গ্রাম ব(৭.৫০ ভরি ) অথবা স্বর্ণ বা রুপা যেকোনো একটি নিসাবের মূল্য পরিমানে অর্থ বা সম্পদ থাকলে তার ওপর যাকাত ফরজ হয়ে যায়।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে আপনার Chrome book এ ভাষা পরিবর্তন করবেন

কোন ব্যক্তির মৌলিক প্রয়োজন পূরণের পর যদি নিসাব পরিমাণ সম্পদ তার মালিকানায় থাকে এবং চন্দ্র মাসের হিসাব করে এক বছর তার মালিকানা স্থায়ী থাকে তাহলে তার ওপর এর সম্পদ থেকে 40 ভাগের এক ভাগ যাকাত রূপে প্রদান করা ফরজ ।মনে রাখতে হবে বছরের শুরু ও শেষে এই নিসাব বিদ্যমান থাকা জরুরী। আর যাকাত দান করার সময় নিয়্যত রাখতে হবে, আমি এই সব টাকা-পয়সা বা মালপত্র যাকাত হিসেবে দান করছি। নিয়ত না করলে যাকাত আদায় হবে না তাই নিয়্যত ছাড়া দান করলে পৃথক সওয়াব পাওয়া যাবে।

যাকাত দেওয়ার নিয়ম

নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক সকল মুসলিম নর-নারীর ওপর যাকাত প্রদান করা ফরজ। কোনো ব্যক্তি নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হওয়ার পর চাঁদের হিসেবে পরিপূর্ণ এক বছর অতিবাহিত হলে তার ওপর পূর্ববর্তী বছরে যাকাত প্রদান করা ফরজ।

যাকাত মানুষের মনে খোদ আবৃতি সৃষ্টি করে। পবিত্র উন্নত দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে। অপচয় রোধ করতে শেখায়। যাকাত মানুষের আত্বিক প্রশান্তি, নৈতিক উন্নতি, সম্পদের পবিত্রতা ও পরিশুদ্ধতা নিশ্চিত করে। যাকাত দেওয়ার সঠিক নিয়ম হল, ইসলামের শরীয়তের দৃষ্টিতে যদি কোন মুসলিমের নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হয় তাহলে বছর আনতে তার সম্পদের শতকরা 2.50 হারে নির্দিষ্ট খাতে ব্যয় করতে হবে।

আর যাকাত দেওয়ার সঠিক নিয়ম মেনে যাকাত প্রদান করলে সম্পদ বৃদ্ধি ও পবিত্র হয়। তাহলে বোঝা যায় যে যাকাত কি এবং যাকাত প্রদান করলে কি হয় যাকাত প্রদান না করলে কি হয় এবং যাকাতের ভয়াবহতা কেমন তার সকল দিক আলোচনা করা হলো এবার জানব স্বর্ণের যাকাত দেওয়ার নিয়ম।

স্বর্ণের যাকাত দেওয়ার নিয়ম

অর্থনৈতিকভাবে ধ্বনি ও গরীব উভয় শ্রেণীর মানুষ সমাজে রয়েছে। ধনী ও গরীবের মাঝে আর্থিক সমন্বয় সাধন করতে মহান আল্লাহতালা যাকাতের বিধান দিয়েছেন। যে ব্যক্তি নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হওয়া সত্বেও জেনে বুঝে ইচ্ছাকৃতভাবে যাকাত দিতে অস্বীকার করবে সে ঈমানহারা হয়ে যাবে। সম্পদ গচ্ছিত রেখে যাকাত আদায় না করার ভয়াবহতা অত্যন্ত কঠিন।

আরো পড়ুনঃ সেরা ১২ টি উইন্ডোজ ১১ সেটিংস পরিবর্তন করুন

আল্লাহ তায়ালা বলেন যাকাত অস্বীকারকারীকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন- আর যারা স্বর্ণ-রুপা গচ্ছিত রেখে আল্লাহর পথে ব্যয় করে না তাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির সংবাদ প্রদান করুন। হাদিসে এসেছে যে, হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন সম্পদ গচ্ছিত রেখে যাকাত আদায় না করলে সে মালবার সম্পদ জাহান্নামের আগুনে গরম করে তক্তা বানানো হবে। তারপর তা দিয়ে যাকাত অনাদায়কারীর শরীরের উভয় পাস ও কপালে দাগ দিতে থাকবে। এ থেকে বোঝা যায় যে যাকাতের ভয়াবহতা কতটা কঠিন।

আসুন এবার জেনে নিই স্বর্ণের যাকাত দেওয়ার নিয়ম, যদি কারো নিকট  85 গ্রাম স্বর্ণ এবং ৫২.৫০ ভরি রুপা থাকে তাহলে তার ওপর যাকাত ফরজ হয়ে যায়। যদি হীরা,ডায়মন্ড, হোয়াইট গোল্ড, প্লাটিনাম প্রভৃতি মূল্যবান ধাতু যদি সম্পদ হিসেবে বা টাকা আটকানোর উদ্দেশ্যে ক্রয় করা হয় তাহলে বাজার মূল্য হিসেবে তার যাকাত দিতে হবে।

সর্বশেষ কথা

তাহলে আমরা জানতে পারলাম যে, সম্পদের কত টাকা থাকলে যাকাত দিতে হয় যাকাত কত প্রকার ও কি কি? আজকের এই পোস্টটি আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার প্রিয়জনদের কাছে বেশি বেশি শেয়ার করুন। এবং এমন নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন এবং আমাদের সাথেই থাকুন। এছাড়াও আপনারা চাইলে আপনাদের মতামত আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন তাহলে আমরা আপনাদের চাহিদা মত সকল পোস্ট আপলোড করতে সক্ষম হব এতক্ষন সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নিউ বাংলা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url