আর্টিকেল লেখার সেরা ৯ টি টেকনিক যা আপনার অবশ্যই জানা প্রয়োজন
আপনি কি আর্টিকেল লেখার সেরা ৯ টি টেকনিক নিয়ে ভাবছেন। আপনি আপনার আর্টিকেল লেখার বিভিন্ন কৌশল সম্পর্কে জানতে চান, আর্টিকেল লেখার সেরা ৯ টেকনিক কিভাবে জানবেন এবং কিভাবে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে এপ্লাই করবেন এবং আর্টিকেল লেখার সেরা টেকনিকগুলি জানবেন তার সকল বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আমরা সবাই চাই, যে কিভাবে একটা আর্টিকেল সুন্দর এবং সাজানো গোছানো ভাবে সবার সামনে উপস্থাপন করা যায়। এইসব বিষয় নিয়ে সবাই চিন্তায় থাকে, কিন্তু আজ আমি আপনাদের সকল চিন্তা দূর করবার জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা উপায় সম্পর্কে তথ্য দিয়ে সাহায্য করবো।
পোস্ট সূচীপত্রঃ আর্টিকেল লেখার সেরা ৯ টি টেকনিক যা আপনার অবশ্যই জানা প্রয়োজন
- আর্টিকেল লেখার সেরা ৯ টি টেকনিক এর একটি হল স্ক্রিনশটস টেকনিক
- গামাটিকাল এরর চেকার
- কপিরাইট বিশ্লেষণ
- plagiarism কি কেন করবেন
- আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্যাপিং বিশ্লেষণ
- Buying কীওয়ার্ড রাঙ্ক করে টাকা ইনকাম করা
- লং টেইল কিওয়ার্ড বিশ্লেষণ
- আর্টিকেল রাইটিং এর স্ট্র্যাটেজি টপিক খোঁজা কিওয়ার্ড অ্যানালাইসিস
- গেস্ট ব্লগিং কি সুবিধা অসুবিধা ও কিভাবে করবেন
আর্টিকেল লেখার সেরা ৯ টি টেকনিক এর একটি হল স্ক্রিনশটস টেকনিক
আমরা জানি, যে অনেক সময় কাউকে খুব সহজেই ছবি বা ভিডিও পাঠিয়ে থাকি, কিন্তু এর বাইরে ও অনেক কিছু থাকে যেগুলো আমরা ছবি বা ভিডিওর মাধ্যমে দেওয়া যায় না যেমনঃ কোন অডিও ফাইল, ডকুমেন্ট ফাইল, বা পিডিএফ ফাইল এগুলো পাঠানোর জন্য আমি আপনাদের খুব সহজ মাধ্যম দেখিয়ে দিব যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই করতে পারবেন।
চলুন দেরি না করে এখনি শুরু করা যাক, স্ক্রিনশটস টেকনিক বিষয়গুলো ধরুন আপনি ভাবছেন আপনি কাউকে আপনার স্কিনের একটি ছবি পাঠাবেন তাহলে কিভাবে পাঠাবেন আপনি সেটি জানেন না। আজ আমি আপনাদের জানাবো যে, কিভাবে আপনার স্কিনের স্ক্রিনশট নিবেন।
১. প্রথমে আপনি আপনার ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপের সার্চ অপশনে যাবেন এরপরে আপনি সার্চ অপশনে গিয়ে এই চিহ্নটি দেখতে পাবেন।২. এরপর আপনি সার্চ অপশনে গিয়ে টাইপ করবেন স্লিপিং টুলস, স্লিপিং টুলস পাওয়ার পরে উপরে লেখাটি চলে আসবে স্লিপিং টুলস পাওয়ার পরে আপনারা ডান পাশের যে লাল চিহ্ন আছে সেই চিহ্ন উপরে আপনার মাউসের প্লে বাটন চাপন।
৩. এখন আপনাদের ডেক্সটপ বা ল্যাপটপের স্কিনে নিউ লিখা দেখতে পাবেন এই নিউ লেখার উপরে প্লে বাটন চাপতে হবে।
এখন আপনারা আপনাদের ডেক্সটপে বা ল্যাপটপের ওপরে মাউসের যে এরো পয়েন্ট ছিল সেটা আর দেখা যাবে না সেটাকে এখন প্লাস আইকন চিহ্নর মত দেখতে পাবেন। আর এই প্লাস আইকন দিয়ে আপনি আপনার ইচ্ছেমতো আপনার ডেস্কটপ বা ল্যাপটপের স্ক্রিনশট নিতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
৪. আপনি স্ক্রিনশট যেই খান থেকে নিতে চান সেইখানে প্লাস এর আইকনটি নিয়ে গিয়ে প্লে বাটন চাপ দিয়ে ধরে নিয়ে যেই পর্যন্ত আপনি স্ক্রিনশট নিতে চান সেই পর্যন্ত নিয়ে আসুন এরপরে ছেড়ে দিন। এরপর দেখবেন আপনার স্ক্রিনশট হয়ে গেছে। কিন্তু শুধু স্ক্রিনশট করলেই হবে না এটাকে সেভ করতে হবে, স্ক্রিনশটটি সেভ করার জন্য আপনাকে এই লাল চিহ্ন অপশনে যেতে হবে।
৫. এরপরে সেভ লেখা বাটন দেখা যাবে সেটাতে প্লে বাটন চাপ দিলে আপনার ফাইল নাম আসবে আপনাদের যার যেমন ইচ্ছা সে তেমন নাম দিয়ে সেভ করতে পারবেন।
এখন আপনারা চাইলে আমার দেখানো পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজে আপনার ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ এর স্কিনের স্ক্রিনশট নিতে পারবেন।
গামাটিকাল এরর চেকার
আজকে আমি আপনাদের দেখাবো, যে কিভাবে আপনাদের লেখার মধ্যে গামাটিকাল বা ব্যাকরণগত বানান ভুল হলে সেগুলোকে কিভাবে সংশোধন করবেন। গামাটিকাল এরর চেকার ও ইংরেজি চেক করার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো, যদিও আমাদের ব্রাউজারগুলোতে ইংরেজি খুব ভালোভাবে সাপোর্ট করলেও বাংলা তেমন ভালো সাপোর্ট করে না। তাই ইংরেজি লেখাগুলো ভুল হলে ব্রাউজার ইন্টারফেস দিয়েই সমাধান করা সম্ভব যেমন এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে
আরো পড়ুনঃ সেরা ১২ টি উইন্ডোজ ১১ সেটিংস পরিবর্তন করুন
লেখাটি ভুল হওয়ার কারণে নিচে লাল দাগ দেখা যাচ্ছে আমরা যদি লেখাটাকে সঠিক করতে চাই তাহলে ওই লেখার মধ্যে রাইট বাটন চাপ দিলে দেখা যাবে তার কিছু শব্দ ডিকশনারি তে দেখা যাচ্ছে আপনি চাইলে সেখান থেকে সঠিক শব্দটি নিতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি বাংলা ব্যাকরণের ভুল শব্দ সমাধান করতে চান। তাহলে আপনাকে অভ্র ইন্সটল করতে হবে এবং এই অভ্র ইন্সটল করার পরে অভ্র চেকার এর মাধ্যমে বাংলা ব্যাকরণ ভুল বানান সঠিক করতে পারবেন।
কপিরাইট বিশ্লেষণ
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে কপি রাইটিং জিনিস টা কি ? কিভাবে কাজ করে এটার বিচার বিশ্লেষণ এবং বাস্তব জীবনে কিভাবে কাজ করে। একটা জিনিস লক্ষ্য করবেন আপনি যখন কপিরাইট কি, কপিরাইট বিশ্লেষণ কিভাবে করে তখন আপনাদের ভেতরে কি চিন্তা আসে। আপনি হয়তো ভাববেন কপিরাইট সংশ্লিষ্ট বিষয় বা কপি পেস্ট সংশ্লিষ্ট বিষয়। কপিরাইট কি কমবেশি আমরা সবাই জানি, কপিরাইট হলো নিজের স্বত্বাধিকার মালিকানা যেটা আপনি নিজে তৈরি করেছেন বা লিখেছেন। আর কপি-পেস্ট হচ্ছে কোন জায়গায় থেকে কপি করে অন্য কোন জায়গায় সেটাকে পেস্ট করা বা চালিয়ে দেওয়া। কপি পেস্ট হল অনেকটাই চুরি করার মত ব্যাপার।
কপিরাইট বা কপি পেস্ট বলতে ওপরের কিছুই না বা মালিকানা বোঝাই না তাহলে কপিরাইট কি ? বা কপি পেস্ট কি? বা কনটেন্ট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে অথবা ডিজিটাল মার্কেটিং এর জগতে কপিরাইটের গুরুত্ব কি তা সম্পর্কে জানব কপিরাইটে তিনটি জিনিস উল্লেখ থাকে তা হলঃ এটেন্সন, প্রমিস, কল টু একশন।
প্রথমে জানবো অ্যাটেনশন সম্পর্কে, অ্যাটেনশন হলো এমন একটি জিনিস যা মানুষের কোন কিছু বিষয়ের উপর আকর্ষণ করা ধরুন আপনি ফেসবুকে একটা বিজ্ঞাপন দেখেছেন কিন্তু সেটা সম্পূর্ণ না দেখেই পরের ভিডিওগুলো বা পরের ছবিগুলো দেখছেন কিন্তু একজন কপিরাইটের কাজ হল আপনি যে বিজ্ঞাপনটি না দেখে নিচে চলে আসলেন সেই বিজ্ঞাপনটিকে সম্পূর্ণ দেখানোর জন্য আপনার মনোযোগকে আকর্ষণ করা যেন আপনি সেই বিজ্ঞাপনটি সম্পূর্ণ দেখেন।
এরপর আসি প্রমিজ সম্পর্কে, প্রমিস হলো এমন একটি বিষয় যা একটি মানুষ যে বিজ্ঞাপনটি দেখল সেই বিজ্ঞাপনে অনেক কিছু থাকে যেমন সে এই কোর্সটি করলে ভালোভাবে টাকা ইনকাম করতে পারবে অনেক ভালো কাজ করতে পারবে এমন কিছু সেই বিজ্ঞাপনে থাকতে হবে। এই যে অনেক কিছু একসাথে থাকাকে প্রমিস বলে
শেষ বিষয়টি হল কল টু অ্যাকশন, কল টু অ্যাকশনের মাধ্যমে একজন কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী সেই সেবাটা তাকে প্রদান করা যেন কোন কাস্টমারকে কোন বিষয়ে অ্যাটেনশন করা এবং সেই অ্যাটেনশন অনুযায়ী সেই বিজ্ঞাপনে প্রবেশ করা এবং সর্বশেষ কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী সেই সেবাটা তাকে প্রদান করা।
তাহলে এবার আপনারা বুঝতে পারলেন যে কপিরাইট বিষয়টা কে এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে কপিরাইট বিষয়টি কি এক কথায় বলা যায় যে কপিরাইট হলো আপনার কোন একটি প্রোডাক্ট আপনার কোন একটি সেবা কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এই পৌঁছে দেওয়ার জন্য আমরা তিনটা স্টেপ ব্যবহার করি। একটা হচ্ছে এটেন্সন কাস্টমারকে সিক করা, প্রমিস কাস্টমারকে প্রমিস করা, কল টু একশন কাস্টমারকে ফাইনালি পূর্ণ বা প্রডাক্টটি তার হাতে পৌঁছে দেওয়া।
আপনি যখনই অনলাইনে কোন কিছু বিক্রি করবেন তাহলে প্রথমেই আপনার টার্গেট থাকবে যে কাস্টমারকে সিক করা বা অ্যাটেনশন করা, এরপর কাস্টমারকে প্রমিস করা, এবং সর্বশেষ কাস্টমারের হাতে পণ্যটি বা সেবা পৌঁছে দেওয়া।
plagiarism কি কেন করবেন
প্লেজারি জোম অনেকেই এই শব্দটিকে প্লাগারিজম বা আরো বিভিন্ন নামে ডাকতে পারে। plagiarism কি বা কেন ব্যবহার করবেন, এটা ব্যবহার করলে কি লাভ নাকি ক্ষতি সমস্ত বিষয়ে সম্পর্কে জানাবো মনে করেন, আপনার ওয়েবসাইটে কোন একটি পোস্ট সম্পূর্ণ লিখেছেন এবং সেই পোস্টটি কোন এক ব্যক্তি আপনার ওয়েবসাইট থেকে কপি করে তার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে দিয়ে দিয়েছে। আবার অন্য কেউ সম্পূর্ণ পোস্ট কপি না করে কিছু অংশ কপি করে তার নিজের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে দিয়ে দিয়েছে।
আবার ধরুন কেউ আপনার ওয়েবসাইটের পোস্ট সম্পূর্ণ কপিও করেনি বা কিছু অংশ কপি করেনি কিন্তু কয়েক লাইন কপি করেছে এবং এই কপির বিনিময়ে আপনাকে কোন ক্রেডিট দেয়নি, এই সকল বিষয়কে plagiarism বলে। সহজ কথায় বলা যায় যে আপনি কষ্ট করে কোন কিছু আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করেছেন কিন্তু আপনার কষ্টের জিনিস অন্য কেউ নিজের নামে চালিয়ে দেওয়াকেই প্লেজারি জোম বলে।
আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্যাপিং বিশ্লেষণ
আমরা এখন জানব আর্টিকেল স্পিনিং কি ও স্ক্যাপিং কি, কিভাবে করতে হয় বা করা উচিত কি বা এর লাভ ক্ষতি কি। আর্টিকেল স্পিনিং ও স্ক্যাপিং বিশ্লেষণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো, প্রথমেই জানবো আর্টিকেল স্পিনিং কি?
আর্টিকেল স্পিনিং হল কোন একটি আর্টিকেল থেকে নতুন একটি আর্টিকেল তৈরি করাকে বোঝায়। এবং নতুন আর্টিকেল ভিন্ন হতে হবে ভিন্ন বলতে আগের আর্টিকেল এর লেখা অন্য শব্দ দিয়ে নতুন আর্টিকেল লিখতে হবে। মোটকথা হলো আগের আর্টিকেল থেকে নতুন করে ভিন্ন আর্টিকেল লেখাকে আর্টিকেল স্পিনিং বলে।
এবার জানবো স্ক্যাপিং কি? ইজ ক্যাপিং হল কোন একটি স্ক্যাপিং করা ওয়েবসাইটে গিয়ে আর্টিকেল লেখার কিওয়ার্ড দিয়ে দেব তাহলে দেখবেন কিউ ওয়ার্ডের হুবহু একটি আর্টিকেল আপনার লেখা হয়ে হয়ে যাচ্ছে। তার মানে আপনি শুধু আর্টিকেল লেখার একটি কিওয়ার্ড দিয়ে দিচ্ছেন এবং সে বিষয়ে একটি আর্টিকেল লেখা হয়ে যাচ্ছে।
Buying কীওয়ার্ড রাঙ্ক করে টাকা ইনকাম করা
কিভাবে Buying কীওয়ার্ড রাঙ্ক করে টাকা ইনকাম করা সে বিষয়ে জানব, Buying কীওয়ার্ড বলতে এমন কিছু কেউ গুগলের সার্চ দেয় সেটা কোন প্রডাক্ট হতে পারে, সে সম্পর্কে জানতে চাই এটা ভালো নাকি খারাপ, এটার উপকারিতা কি বা আসল নাকি নকল। এখন আপনি টার্গেট থাকবে ওই সকল লোকদের ওপর যাদের জন্য আপনি পোস্ট লিখবেন এবং এই সকল পোস্ট এর মধ্যে আপনি প্রোডাক্টটি বিক্রি করবেন সে সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন।
লং টেইল কিওয়ার্ড বিশ্লেষণ
এখন জানব যে, লং টেইল কিওয়ার্ড কি কেন ব্যবহার করব, বা কাদের ব্যবহার করা উচিত। আরেকটি বিষয় হলো যে লং টেইল কিওয়ার্ড কাদের ব্যবহার করা উচিত নতুন করে যারা ব্যবহার শিখছে নাকি যারা এক্সপার্ট তাদের জন্য। আমরা আগেই জেনেছি যে কি ওয়ার্ড কি এখন লং টেইল কিওয়ার্ড বিশ্লেষণ সম্পর্কে জানব। মানুষজন সাধারণত ছোট ছোট আইটেম দিয়ে গুগলে বেশি সার্চ দেয়।
জেনারেলি যেসব কিওয়ার্ডের সাথে লেজুরযুক্ত করে লিখা হয় সেগুলোকে লং টেইল কিওয়ার্ড বলে। আর ছোটখাটো কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দেওয়াকে শর্ট কিওয়ার্ড বলে।
আর্টিকেল রাইটিং এর স্ট্র্যাটেজি টপিক খোঁজা কিওয়ার্ড অ্যানালাইসিস
আর্টিকেল রাইটিং এর স্ট্র্যাটেজি, হলো যে মানুষ কি নিয়ে google সার্চ করে সেই বিষয়গুলো না লিখে আপনি আপনার মত লিখেছেন, এমন ভাবে লিখেছেন যে মানুষ ওইভাবে কোন সার্চ করে না যার কারণে আপনার পোস্ট ওইভাবে লিখলে মানুষজন সার্চ করলে আপনার পোস্ট আসবেনা। আপনি চাইলে গুগলে সার্চ দিয়েও পোস্ট শিরোনাম করতে পারেন।
টপিক খোঁজা নিয়ম হলো মানুষজন কোন বিষয়ে বেশি সার্চ করে সেই বিষয়ে সেই টপিক নিয়ে আপনি লিখতে পারেন, তাহলে আপনার পোস্ট টি সবার আগে গুগলে থাকার সম্ভাবনা হতে পারে বা রেঙ্কে এগিয়ে থাকতে পারে। এবার আসি কি ওয়ার্ড এনালাইসিস আপনি আপনার কি হোয়াট কিভাবে খুজে বের করবেন কোন বিষয়ে লিখবেন তার সমস্ত বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে আপনার Chrome book এ ভাষা পরিবর্তন করবেন
আপনার কীওয়ার্ড কিভাবে এনালাইসিস তা জানতে আপনি যে টপিকে লিখতে চান সেই টপিকের কয়েকটি ওয়ার্ড গুগলে সার্চ দিবেন এরপর আপনি দেখতে পাবেন যে, সেই টপিক রিলেটেড আরো লং টেইল কিওয়ার্ড থাকবে আপনি চাইলে সেই কিওয়ার্ড অ্যানালাইসিস করে আপনার পোস্টে ফোকাস কিওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে কিভাবে আর্টিকেল রাইটিং এর স্ট্র্যাটেজি, টপিক খোঁজা, কিওয়ার্ড অ্যানালাইসিস করবেন সমস্ত বিষয় জানানো হলো।
গেস্ট ব্লগিং কি সুবিধা অসুবিধা ও কিভাবে করবেন
গেস্ট ব্লগিং কি? সুবিধা-অসুবিধা ও কিভাবে করবেন? কখন করবেন শুরুতে নাকি শেষে নাকি করা উচিত না, সে বিষয়ে আইডিয়া দেওয়ার চেষ্টা করব। আমরা আগেই জেনেছি যে ব্লগিং মানে লেখালেখি করা আর গেস্ট মানে অতিথি, এক কথায় বলতে গেলে বোঝায় যে টেস্ট ব্লগিং মানে অন্য কারো ওয়েবসাইটে অতিথি হয়ে যাওয়া এবং টাকার বিনিময়ে সেসব ওয়েবসাইটে কাজ করা।
এখন যদি সুবিধার কথা বলতে হয় তাহলে ধরুন আপনি কোন ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লিখে দুইটা পোস্ট জমা দিয়েছেন আপনি তার বিনিময়ে পেমেন্ট পাচ্ছেন কিন্তু আপনি যার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে দিলেন সে তার আর্টিকেল বেশি লাভে বিক্রি করল কি কম লাভে বিক্রি করল নাকি লস হলো এইসব বিষয়ে আপনার কোন রিস্ক থাকবে না আপনি কাজ করবেন কাজের বিনিময়ে টাকা পাবেন যেমন অনেকটা জবের মত।
আর অসুবিধা হলো একটা আর্টিকেলের মাধ্যমে হাজার ডলার ইনকাম করা সম্ভব যদি সে আর্টিকেল ভালো মানের হয়। এখন আপনি যদি সেই আর্টিকেল কিছু সামান্য টাকার বিনিময়ে তার ওয়েবসাইটে লিখে দিন তাহলে আপনার লিখে দেওয়া ভালো মানের আর্টিকেল সে তার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে লাইফ টাইম ইনকাম করতে পারে। কিন্তু আপনি সে আর্টিকেল লেখার বিনিময়ে সামান্য কিছু পারিশ্রমিক পেলেন আর আপনার এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে সে ওয়েবসাইটের মালিক লাইফ টাইম ইনকাম করতে পারবে আর এটাই হলো গেস্ট ব্লগিং এর অসুবিধা। তাহলে এখন বুঝতেই পারছেন যে গেস্ট ব্লগিং কি? ও এর সুবিধা-অসুবিধা।
নিউ বাংলা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url